ন্যায়, সমতা ও টেকসই উন্নয়নের ভিত্তিতে নির্মিত একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের রূপরেখা।
বাংলাদেশের অগ্রগতি, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং জনগণের সুযোগ বৃদ্ধি—এটাই আমাদের অঙ্গীকার।
এই ইশতেহার কেবল প্রতিশ্রুতির চেয়েও বেশি কিছুর প্রতিনিধিত্ব করে – এটি জনগণের সাথে একটি চুক্তি। প্রতিটি নীতি ব্যাপক গবেষণা, সম্প্রদায়ের পরামর্শ এবং বিশেষজ্ঞ বিশ্লেষণের ভিত্তিতে সাবধানতার সাথে তৈরি করা হয়েছে।
গবেষণা, মাঠ পর্যায়ের সমীক্ষা ও ডেটা বিশ্লেষণের ভিত্তিতে নেয়া প্রতিটি নীতি, যাতে থাকে বাস্তবতা ও কার্যকারিতা।
সাধারণ মানুষের মতামত, অভিজ্ঞতা ও চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে নীতি প্রণয়ন—‘জনগণের জন্য, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে’।
স্পষ্ট লক্ষ্য, নির্দিষ্ট সময়সীমা এবং জবাবদিহিতা—যাতে উন্নয়ন হয় দৃশ্যমান, পরিমাপযোগ্য এবং টেকসই।
প্রতি তিন মাসে উন্নয়ন অগ্রগতি প্রকাশ, যাতে জনগণ সহজেই জানতে পারে কোন প্রকল্প কতদূর এগিয়েছে।
বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আমরা ছয়টি মূল খাতে লক্ষ্যভিত্তিক উদ্যোগ নেবো।
আমি তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য ৫ কোটি টাকার একটি বিশেষ ফান্ড গঠন করব, যার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও বিনাসুদে ঋণ সুবিধা দেওয়া হবে উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে।
নিয়মিত পরিদর্শন ও তদারকির মাধ্যমে কলেজগুলোতে শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা হবে। পাশাপাশি ভিডিও এডিটিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিংসহ বিভিন্ন পেশাগত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে, যাতে এলাকার তরুণ-তরুণীরা যুগোপযোগী দক্ষতায় সমৃদ্ধ হয়।
উপজেলার সরকারি হাসপাতালগুলোর মান উন্নত করা হবে এবং বেসরকারি–সরকারি অংশীদারিত্বে (PPP) আধুনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হবে, যাতে মানসম্মত চিকিৎসা সেবা সবার নাগালে আসে।
এলাকার উন্নয়নে দুর্নীতির কোনো স্থান থাকবে না— আমি থাকব জনগণের পাশে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে।
৬০ বছরোর্ধ নাগরিকদের জন্য বিশেষ এমপি ভাতা চালু করা হবে এবং দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের জন্য চিকিৎসা সহায়তা তহবিল গঠন করা হবে।
যারা বিদেশে কাজ করতে চান, তাদের জন্য একটি মোবাইল অ্যাপ ও বিশেষ তহবিল তৈরি করব— যার মাধ্যমে তারা বিনাসুদে ঋণ নিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন এবং অ্যাপের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও যোগাযোগ সেবা পাবেন।
স্পষ্ট সময়সীমা, স্বচ্ছ অগ্রগতি ও জনগণের প্রতি জবাবদিহিতার মাধ্যমে পরিমাপযোগ্য উন্নয়ন।
নতুন চাকরি
স্বতন্ত্র সমর্থক গোষ্ঠী
ক্যাম্পেইন গোল অর্জন
অবকাঠামো উন্নয়ন
স্বচ্ছতার প্রতি আমাদের বিশ্বাস—তাই জনগণের সাধারণ প্রশ্নগুলোর উত্তর এখানে তুলে ধরা হলো।
পাবলিক–প্রাইভেট পার্টনারশিপ, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা, দক্ষ বাজেট ব্যবস্থাপনা ও খরচ কমানোর মাধ্যমে অর্থায়ন নিশ্চিত করা হবে।
পাবলিক–প্রাইভেট পার্টনারশিপ, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা, দক্ষ বাজেট ব্যবস্থাপনা ও খরচ কমানোর মাধ্যমে অর্থায়ন নিশ্চিত করা হবে।
হ্যাঁ। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পৃথক উন্নয়ন পরিকল্পনা থাকবে যাতে পিছিয়ে থাকা অঞ্চলও অগ্রগতির সুযোগ পায়।
আধুনিক হাসপাতাল, প্রশিক্ষিত চিকিৎসক ও প্রযুক্তিনির্ভর স্বাস্থ্যসেবা—এগুলোই মূল অগ্রাধিকার।
গ্রিন এনার্জি, দূষণ নিয়ন্ত্রণ, নদী–খাল পুনরুদ্ধার ও বন সংরক্ষণে বিশেষ কর্মসূচি পরিচালনা করা হবে।